1. [email protected] : Renex Lab : Renex Lab
  2. [email protected] : Shuvo Khan : Shuvo Khan
শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:১১ পূর্বাহ্ন

ট্যাবলয়েড পত্রিকার বর্ণবাদে ব্রিটেন ছাড়েন হ্যারি-মেগান

নিজস্ব সংবাদদাতা
  • মঙ্গলবার, ৯ মার্চ, ২০২১

ব্রিটেনের প্রিন্স হ্যারি বলেছেন, আমি এবং আমার স্ত্রীর যুক্তরাজ্য ছাড়ার বড় একটি কারণ হচ্ছে—ট্যাবলয়েড পত্রিকার বর্ণবাদ, যা সমাজের বাকি অংশেও ছড়িয়ে পড়েছে।

মার্কিন উপস্থাপিকা ওপরাহ উইনফ্রের ডিউক অব সাসেক্স বলেন, ব্রিটিশ ট্যাবলয়েডগুলো সংকীর্ণতাবাদী ও গোঁড়া। এগুলো ‘কর্তৃত্ব ও আতঙ্কের’ এক বিষাক্ত পরিবেশ তৈরি করেছে।

প্রিন্স অব ওয়েলস এসবের সঙ্গে আপস করেছেন বলে তিনি মনে করেন। তার এ বক্তব্যের প্রেক্ষাপটে সোসাইটি অব এডিটরস বলছে, গণমাধ্যমে কোনো গোঁড়ামি নেই; বরং ধনী ও ক্ষমতাশালীদের জবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে আসছে।

মেগান বলেন, গণমাধ্যমের সঙ্গে সামাজিকমাধ্যমের একটি সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। আমাকে ও হ্যারিকে নিয়ে বানানো গল্পগুলোর মোকাবিলায় রাজপরিবারের গণমাধ্যমের কার্যক্রম ব্যর্থ হয়েছে।

অপরাহ উইনফ্রের সঙ্গে মেগান ও হ্যারির বহুল প্রতীক্ষিত সাক্ষাৎকারটিতে ব্যাপক অর্থে ব্যক্তিগত বিষয়আশয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে বর্ণবাদ, মানসিক স্বাস্থ্য, গণমাধ্যম ও রাজপরিবারের সঙ্গে তাদের সম্পর্কগুলো আলোচনায় স্থান পেয়েছে।

দুই ঘণ্টার সাক্ষাৎকারটি রোববার রাতে যুক্তরাষ্ট্রে সম্প্রচার করা হয়েছে। সোমবার ব্রিটেনের আইটিভিতেও প্রচার করা হয়েছে।

মেগান বলেন, রাজপরিবারের তার জীবন এমন কঠিন হয়ে পড়েছিল যে, তিনি আর বেঁচে থাকতে চাননি। আর আগামী গ্রীষ্মে ভূমিষ্ঠ হতে যাওয়া তাদের দ্বিতীয় সন্তান হবে কন্যা।

বাবা ও বড়ভাই রাজপরিবারের ফাঁদে পড়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন হ্যারি। গত বছরের শুরুর দিকে তার সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে তার পরিবার এবং বাবাও তাকে ফোন দেওয়া বন্ধ করে দেন।

হ্যারি বলেন, তিনি ভাইকে খুব বেশি ভালোবাসেন। বাবা ও ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামত করতে চান। গত মাসে প্রিন্স ফিলিপ হাসপাতালে ভর্তি হলে রানিকে ফোন দেওয়ার কথাও বলেন ডিউক অব সাসেক্স।

আরও পড়ুন...
স্বত্ব © ২০২৩ প্রিয়দেশ
Theme Customized BY LatestNews